আমদের বাড়ির পিছনে ছোট্ট একটি পুকুরে আছে।আর পুকুরের পাশে আছে মস্ত বড় এক
আমগাছ।ঐ আমগাছে এক ভূত তার স্বপরিবার নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে বসবাস করে আসছে।আর
ঐ ভূতের বৌয়ের নাম শাকচূন্নী।অনেকের ধারনা সে আমাদের এলাকার জরিনা পাগলীর
মৃত্য আত্মা।আর তাদের ঘরে সিংকু,টিংকু,ডিংকু.চিচিঙ্গা,বিচ িঙ্গা ইত্যাদি নামের অনেক গুলো সন্তান আছে।মানব
সমাজে যাদের একটি সন্তান তাদের কে সুখি পরিবার বলা হয়।কিন্তু ভূত সমাজে
যাদের বেশি সন্তান তাদের কে সুখি পরিবার বলা হয়।কারন ভূত সমাজে পরিবার
পরিকল্পনা বলতে কিছু নেই।পরিবার পরিকল্পনা নাকি ভূত সমাজের অস্তিত্ব জন্য
হুমকি।কিছুদিন আগে ভূতশুমারি রিপোট অনুযায়ী বাংলাদেশে ভূতের সংখ্যা নাকি
ব্যপক হ্রাস পেয়েছে।তাছাড়া অনেক মৃত্য ব্যক্তির আত্মা এখন আর নিজেক ভূত
হিসেবে পরিচয় দিতে চাচ্ছেনা।
এবার আসল ঘটনায় আসা যাক।তখন ছিলো শরত্কাল।একদিন ভর দুপুরে আমি বাড়ির পিছনে পুকুরে একা একা গোসল করতে যাই।সেদিন আশেপাশে আর কেউ ছিলনা।চারপাশে শুধু সুনসান নিরবতা।এমন সময় লক্ষ্য করি আমার থেকে একটু দূরে এক যুবক সাদা পোশাক পড়ে দাড়িয়ে আছে।
তাকে জিগেস করলাম- 'কে তুমি?
সে উত্তর দিলো-''আমি সিংকু,শাকচুন্নীর ছেলে।"
-আমার কাছে কি চাও?
-কিছুনা,তোমাকে শুধু ভয় দেখাতে চাই!
-আমাকে ভয় দেখিয় লাভ কি?
-আজ আমার ভয় দেখানোর ট্রেনিং চলছে।কুচিং সেন্টারের স্যার বলেছে যে করে হোক তোমাকে ভয় দেখাতে হবে।তানা হলে পরীক্ষাতে আমি পাশ করতে পারবো না।
তার পরে সিংকু তার স্যারদের কাছ থেকে শিখা কৌশল প্রয়োগ করে আমাকে ভয় দেখাতে চাইল।
কিন্তু আমি মোটে ও ভয় পেলাম না।
শত চেষ্টা করে ও আমাকে ভয় দেখাতে না পেরে সিংকু অবশেষে চলে যায়।
এই ঘটনার পরে ভূত সমাজে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।শাকচুন্নীতো সারা রাত কেঁদে বুক ভাসিয়েছে।কারণ ভূত সমাজের প্রধান কাজ মানুষ কে ভয় দেখানো।যে ভূত ভয় দেখাতে পারেনা ভূত সমাজে তার কোন মান সম্মান থাকেনা।
ঘটনার পরে ভূত সমাজের নেতার এক জরুলী মিটিং এ বসে।তার পরে কেন তরুণ ভূতেরা মানুষ ভয় দেখাতে পাচ্ছেনা তার কারণ জানার জন্য এক সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করে।কমিটির রিপোট অনুযোয়ী প্রধান কারণ হলো ভূত সমাজের তরুণরা এখন ভয়াবহ ইভনিজিং এ জড়িয়ে যাচ্ছে।যার ফলে তারা এখন মানুষ কে ভয় না দেখিয়ে বরং নিজের গোত্রের মেয়ে ভূতদের ইভটেজিং করা শুরু করেছে।
এবার আসল ঘটনায় আসা যাক।তখন ছিলো শরত্কাল।একদিন ভর দুপুরে আমি বাড়ির পিছনে পুকুরে একা একা গোসল করতে যাই।সেদিন আশেপাশে আর কেউ ছিলনা।চারপাশে শুধু সুনসান নিরবতা।এমন সময় লক্ষ্য করি আমার থেকে একটু দূরে এক যুবক সাদা পোশাক পড়ে দাড়িয়ে আছে।
তাকে জিগেস করলাম- 'কে তুমি?
সে উত্তর দিলো-''আমি সিংকু,শাকচুন্নীর ছেলে।"
-আমার কাছে কি চাও?
-কিছুনা,তোমাকে শুধু ভয় দেখাতে চাই!
-আমাকে ভয় দেখিয় লাভ কি?
-আজ আমার ভয় দেখানোর ট্রেনিং চলছে।কুচিং সেন্টারের স্যার বলেছে যে করে হোক তোমাকে ভয় দেখাতে হবে।তানা হলে পরীক্ষাতে আমি পাশ করতে পারবো না।
তার পরে সিংকু তার স্যারদের কাছ থেকে শিখা কৌশল প্রয়োগ করে আমাকে ভয় দেখাতে চাইল।
কিন্তু আমি মোটে ও ভয় পেলাম না।
শত চেষ্টা করে ও আমাকে ভয় দেখাতে না পেরে সিংকু অবশেষে চলে যায়।
এই ঘটনার পরে ভূত সমাজে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।শাকচুন্নীতো সারা রাত কেঁদে বুক ভাসিয়েছে।কারণ ভূত সমাজের প্রধান কাজ মানুষ কে ভয় দেখানো।যে ভূত ভয় দেখাতে পারেনা ভূত সমাজে তার কোন মান সম্মান থাকেনা।
ঘটনার পরে ভূত সমাজের নেতার এক জরুলী মিটিং এ বসে।তার পরে কেন তরুণ ভূতেরা মানুষ ভয় দেখাতে পাচ্ছেনা তার কারণ জানার জন্য এক সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করে।কমিটির রিপোট অনুযোয়ী প্রধান কারণ হলো ভূত সমাজের তরুণরা এখন ভয়াবহ ইভনিজিং এ জড়িয়ে যাচ্ছে।যার ফলে তারা এখন মানুষ কে ভয় না দেখিয়ে বরং নিজের গোত্রের মেয়ে ভূতদের ইভটেজিং করা শুরু করেছে।