অনেক দিন আগের কথা তখন ঢাকা তে বাড়ি ঘর কম আর
গাছপালা বেশি ছিল।আমাদের বাড়ি তখন কেবল বানানো শুরু করেছে। আমাদের বাসার
পাশেই আব্বুর চাচার বাসা ওটা প্রায় বানানো শেষ। আব্বুর চাচাতো ভাই মানে
আমার চাচা এক রাতে ওই বাসার একটা ঘর এ থাকবে ঠিক করল। শীতের রাত। দরজা
জানালা সব লাগিয়ে ভাল করে লেপ মুরি দিয়ে শুয়ে পরল। মাঝ রাতে হঠাত ঘুম গেল
ভেঙ্গে। ঠাণ্ডা বাতাস আসছে কোথাও থেকে। উঠে বাতি জ্বালিয়ে দেখে সব জানালা
খোলা।চাচু ভাবল মনে হয় জানালা লাগায় নাই।
সব আব্র লাগিয়ে ঘুমায় পরল।একটু পর আব্র ঘুম ভেঙ্গে গেল। আবার এক এ অবস্থা ।
বারবার ত ভুল হতে পারে না। এবার চাচু একটু ভয় পেল।তাও ভয় এ ভয় এ জানালা
বন্ধ করে শুয়ে পরল। একটু পর আবার এক অবস্থা। এবার চাচু র উঠার সাহস করল না
লেপ দিয়ে মাথা ঢেকে ঘুমায় পরল। পরদিন লজ্জায় কাউক কিছু বলল না। ভাবল সবাই
কি বলবে এত বড় মানুষ ভুতের ভয় পায়। সেই রাতে ও একই অবস্থা।চাচু তবু জানালা
বন্ধ করতে উঠলো না। কোন রকমে লেপ মুরি দিয়ে ঘুমিয়ে পরল। মাঝ রাতে ঘুম
ভেঙ্গে দেখে গায়ে লেপ নেই। দরজা জানালা সব খোলা। এই বার চাচুর অবস্থা
খারাপ। না দেখার ভান করে পরে রইল বিছানায়। অদিকে ঘরে কনকনে ঠাণ্ডা বাতাসের
নাচ শুরু হয়ে গেছে। এ ও কি কম ছিল......এবার শুরু হল মেয়েলি কণ্ঠের
অট্টহাসি। আল্লাহ্ আল্লাহ্ করতে করতে রাত কাটল। ভোরের আলো ফুটতেই সব থেমে
গেল। চাচু তখন বাথ রুমে গিয়ে নিজের লেপ টাকে খুজে পেল বালতি ভরতি পানির
মাঝে। পরে জানা যায় অই বাসার পাশের বরই গাছে এক্তা মেয়ে আত্মহত্যা করেছিল।
যাহোক এক হুজুর এর মাধ্যমে বাড়ি বন্ধ করানোর পর অটা আর জালাতন করে নি।
এবার শুরু হল আমাদের বাসায় উদ্ভট কাণ্ড। আমার দাদা কে প্রায় সমই প্রতিবেশিরা বলত আপনার মেয়েরা কি রাতে ছাদে উঠে? উঠতে মানা করবেন। কিন্তু ফুপিরা ত ছাদে যায় না। দাদা ভাবত লোকে মেয়েদের বদনাম করতে চায়। তাই এটা নিয়ে মাথা ঘামাত না। এক দিন রাতে আব্বু বাড়ী ফিরতে রাত ১ টা বেজে গেল। আসার সময় দেখে ছাদে সাদা সারি পরা কেউ হাটছে। আব্বু ত রেগে গেল এত রাতে ফুপি ছাদে কি করে। বাসায় ফিরে দাদি ক বলল কি ব্যাপার তোমার মেয়ে ছাদে কেন এত রাতে? দাদি ত অবাক কারন ফুপি ঘুমাচ্ছিল। দাদি আব্বু ক ছাদে যেতে দেয়নি। পর দিনএ মসজিদের বড় হুজুর দিয়ে বারি বন্ধ করে দেয়া হয়। তিনি বল্লেন চাচার বাসায় যে মেয়ের আত্তাতা জ্বালাতন করত সেটাই নাকি শত্রুতা করে আমাদের বাসায় পাথান হয়েছে।বাড়ি বন্ধের পর আর কোনদিন কিছু দেখা যায়নি।
এবার শুরু হল আমাদের বাসায় উদ্ভট কাণ্ড। আমার দাদা কে প্রায় সমই প্রতিবেশিরা বলত আপনার মেয়েরা কি রাতে ছাদে উঠে? উঠতে মানা করবেন। কিন্তু ফুপিরা ত ছাদে যায় না। দাদা ভাবত লোকে মেয়েদের বদনাম করতে চায়। তাই এটা নিয়ে মাথা ঘামাত না। এক দিন রাতে আব্বু বাড়ী ফিরতে রাত ১ টা বেজে গেল। আসার সময় দেখে ছাদে সাদা সারি পরা কেউ হাটছে। আব্বু ত রেগে গেল এত রাতে ফুপি ছাদে কি করে। বাসায় ফিরে দাদি ক বলল কি ব্যাপার তোমার মেয়ে ছাদে কেন এত রাতে? দাদি ত অবাক কারন ফুপি ঘুমাচ্ছিল। দাদি আব্বু ক ছাদে যেতে দেয়নি। পর দিনএ মসজিদের বড় হুজুর দিয়ে বারি বন্ধ করে দেয়া হয়। তিনি বল্লেন চাচার বাসায় যে মেয়ের আত্তাতা জ্বালাতন করত সেটাই নাকি শত্রুতা করে আমাদের বাসায় পাথান হয়েছে।বাড়ি বন্ধের পর আর কোনদিন কিছু দেখা যায়নি।